মার্কিন জাতির জনক জর্জ ওয়াশিংটন পৈত্রিক সূত্রে এক সময়ে দাস ব্যবসা করতেন এবং দাসদের সুবাদে পশ্চিম আফ্রিকা থেকে ইহা এনেছিলেন । তিনি তখন তার ঘোড়ার ঘাস হিসেবে এই ফেলন ফলিয়েছিলেন আর আজ দক্ষিণ আমেরিকার প্রায় প্রধান খাদ্য বলা চলে । গাছ খুব দ্রুত বাড়ে । ডাল দেখতে মাখন গোলাপী কালার । হালকা বাদামের সুগন্ধি যুক্ত চমৎকার একটি জাত । ইহা মাটিতে নাইট্রোজেন সংযোজন করে ভূমির উর্বরতা বাড়ায় ।
স্পেনের এই শক্তিশালী রাণী ইসাবেলার (জন্ম-বিতর্কিত এই রাণী ও নারীবাদী লেখিকাই কলম্বাসের আমেরিকা অভিযানে অর্থায়ন করেছিলেন) চোঁখ ছিল ফেলন সদৃশ্য নীলাভ বা পীতাভ; বুক ছিল লোমশ । আর তাই সব মিলিয়ে গ্রীস্মকালীন ফেলনের মধ্যে ইহাকে রমণীয় জাত বলা হয় ।