Help line: 01790-181018

LAR299. পুরনো দিনের লাল শাক #কুরিয়ার ফ্রি[Min Order 4(This Item Or Any)] ১০০/=অগ্রীম

তথ্য ও বিশেষত্ব: পুরনো দিনের কথা-সে সময়ের নানী-দাদীরা লাল শাকের একটি বড় গুণের কথা প্রায়ই বলতেন-আর তা হল লাল শাক খেলে গায়ে রক্ত হয় । কথা কিন্তু ভুল নয় । আশির দশকে মায়ের হাতের সেই ভাত লাল করা হিমোগ্লোবিনে পূর্ণ বিলুপ্তপ্রায় লাল শাক দেশের উত্তরাঞ্চল থেকে অতি কষ্টে পুনরুদ্ধার করা হলো । পৃথকীকরন দুরত্ব (Isolation distance) না থাকায় আধুনা সম জাতীয় শাকের নানা পরাগরেনুর মিশ্র পতনই আদি লাল শাকের রঙ-পতনের মূল কারন । রান্নার পর থেকে লাল রঙ বের হতে থাকে । যত টাটকা খাওয়া হবে লালের পরিমান তত বেশী পাওয়া যাবে । এই লাল শাকে কি কি স্বাস্থ্যগুণ লুকিয়ে আছে আসুন খুঁজে বের করি ।
SKU: LAR299 (10)
70.00৳
Ship to
*
*
Shipping Method
Name
Estimated Delivery
Price
No shipping options




Amaranthus gangeticus হলো লাল শাকেরবৈজ্ঞানিক নাম । লাল শাক বেশি খেলে ওজন বাড়ে না বরং কমে । লাল শাক রাতেও খেতে পারেন, তবে দুপুরে খাওয়া উত্তম-কারণ খাবার হজমকারী নালীবিশিষ্ট অঙ্গগুলি অধিক রাতে তুলনামুলক সচল থাকে না । এই শাকের পাতার বোটা ও কান্ড নরম ও উজ্জ্বল লাল এমনকি ফুলের রঙও লাল । প্রতি গাছে ১৫ থেকে ২০টি পাতা থাকে । ৩০ দিনে খাওয়ার উপযুক্ত উচ্চতা ২০-৩০ সেমি । সারা বছর চাষ করা যায় । ঘন করে লাগিয়ে খেয়ে খেয়ে পাতলা করতে হয় ।

# রক্ত-স্বল্পতায় লাল শাক:

২ আঁটি লাল শাককে পিষে রস সংগ্রহ করে তার সঙ্গে ১ চামচ লেবুর রস এবং ১ চামচ মধু মিশিয়ে যদি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে শরীরে কখনও রক্তের অভাব হবে না ।

# লাল শাকের মূল দ্বারা ঝকঝকে দাঁত:

হলদে দাঁতকে ঝকঝকে সাদায় রুপান্তরে লাল রঞ্জকপূর্ণ এই লাল শাক এক মহৌষধ । লাল শাকের মূল লবণ পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করলে কিংবা লাল শাকের মূল দিয়ে দাঁত মেজে পরে লবণ পানি দিয়ে কুলকুচি করলে দাতের হলুদ ছোপ উধাও হয় মাত্র কয়েক সপ্তাহেই । পাশাপাশি দাঁতের অন্যান্য সমস্যাগুলিও দূর হয় ।

# শিশুপুষ্টিতে লাল শাক:

গর্ভজাত ও সদ্যোজাত শিশুর দৈহিক গঠনে মায়েদের দৈনিক লাল শাক খাওয়া দরকার । একবার শিশুর হাড় শক্তপোক্ত হয়ে উঠলে অস্টিওপরোসিস বাকী জীবনে আর ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারবে না । খাবার চিবাতে পারে এমন শিশুদের জন্য লাল শাকের আয়রন ও আয়োডিন ভীষণ উপকারী ।

# নারী-বান্ধব লাল শাক:

বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে বয়স ৪০ পার হতে না হতেই হাড় দুর্বল হতে থাকে, ত্বক ও চুলে আসে বৈরী ভাব । ভঙ্গুর হয় নখ । এ সময় লাল শাকই হতে পারে উপকারী বান্ধবী ।

# হৃদরোগ ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে লাল শাক:

সমীক্ষা বলছে-যারা সপ্তাহে ২-৩ দিন লাল শাক খেলে এতে বিদ্যমান ফাইটোস্টেরল ও বিটা ক্যারোটিন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের আশঙ্কা কমায় । এছাড়া মধুমেহ রোগ বা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী ।

# চালশে বা গ্লুকোমা ও রাতকানা রোগে লাল শাক:

চালশে(বয়স ৪০ পেরুলেই চোখে কম দেখা) কিংবা গ্লুকোমার মতো রোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে তারা সময় নষ্ট না করে আজ থেকেই লাল শাক খাওয়া শুরু করুন । এতে রাতকানা রোগও দূর হয় ।

# ঠাণ্ডা-জ্বরে লাল শাক:

ঠাণ্ডা-জ্বরে ভুগছেন? এক মুঠো লাল শাক পরিমাণ মতো পানিতে ফুটিয়ে অর্ধেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে ক’দিন পান করলেই দেখবেন জ্বর পালিয়েছে ।

Write Your Own Review

Only registered users can write reviews